1. admin@dainikamaderphulpur.com : admin :
  2. chiran777@gmail.com : selim rana : selim rana
  3. info.popularhostbd@gmail.com : phulpur :
 ৭ সন্তান নিয়ে অনাহারে এক মা, নেই মাথা গোঁজার ঠাঁই - দৈনিক আমাদের ফুলপুর
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ঘোড়াঘাটে ব্যংকে চুরির ঘটনায় গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা ময়মনসিংহে ডিবির অভিযানে ইয়াবা সহ গ্রেফতার ১ ভারতের গুরু ঘাসীদাস বিশ্ববিদ্যালয়ে মোটিভেশনাল ক্লাস নিলেন বিশ্বসেরা গবেষক ফুলপুরের ড. সাইদুর রহমান ভারতের গুরু ঘাসীদাস বিশ্ববিদ্যালয়ে মোটিভেশনাল ক্লাস নিলেন বিশ্বসেরা গবেষক ফুলপুরের ড. সাইদুর রহমান  গছানী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিমিটেড-এর ৭ম বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্ঠিত সোহাগ মেম্বারের নেতৃত্বে শতবর্ষী রাস্তা বন্ধ করে ফসলি জমির ওপর দিয়ে নতুন রাস্তা নির্মাণ, হামলা ও বসতঘর ভাঙচুর, আহত সাংবাদিকরাও! ময়মনসিংহে হোমল্যান্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিঃ কর্তৃক মৃত্যু দাবীর চেক হস্তান্তর ঘোড়াঘাটে প্রকাশ্য দিনের বেলায় ব্যাংক থেকে ৪ লাখ টাকা চুরি ২ চোরকে পুলিশে সোপর্দ ঘোড়াঘাটে ভ্যান চালক মেহেদুল হত্যা দেড় মাস পর গ্রেপ্তার ২ বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলা শিল্পকলা একাডেমি’র শূভ উদ্বোধন

 ৭ সন্তান নিয়ে অনাহারে এক মা, নেই মাথা গোঁজার ঠাঁই

Reporter Name

জঙ্গলে ঘেরা খালের ধারে নড়বড়ে বাড়িতে ৬ সন্তান নিয়ে বসবাস রাবেয়া খাতুনের। বাড়িতে প্রবেশের রাস্তা নেই। নেই বাড়িতে বিদ্যুৎ সযোগ। অনিরাপত্তায় বসবাস। একে একে ছয় মেয়ে সন্তানের পর এক ছেলে সন্তান যেন এই দুঃখি পরিবারের সব কষ্ট ভুলিয়ে দিয়েছে। ঝিনাইদহ সদর উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের হতদরিদ্র এই পরিবারের বসবাস। স্বামী শামসুল ইসলামের কিছুই নেই। পিতার দেওয়া ভিটেবাড়িতে ৭ সন্তান নিয়ে থাকেন রাবেয়া খাতুন। অতি কষ্টের সংসার তার। প্রায় দিন ঘরে খাবার থাকে না। ৭ সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে হিমশিম খান দিনমজুর শামসুল। সকালে কাধে গামছা, হাতে দা নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে নারকেল গাছ সাফ করেন। কোন দিন কাজ হয় আবার কোন দিন হয় না। এদিকে স্ত্রী রাবেয়া খাতুন পিতার বাড়িতেই বাচ্চাকাচ্চা সামলান। কখনো সন্তানের মুখে দুমুঠো ভাত তুলে দিতে পরের বাড়িতে ঝি এর কাজ করেন। রাবেয়া খাতুন জানান, আগে লক্ষিপুর আবাসন প্রকল্পের ঘরে বসবাস করতেন। এখন আর করেন না। এদিকে আম্ফান ঝড়ে তাদের বসবাস করার একমাত্র ঘরটি ভেঙ্গে গেছে। সন্তান নিয়ে নিজ ঘরে বসবাস আর বেঁচে থাকার লড়াই করতে করতে পরিবারটি এখন ক্লান্ত। তাদের দূরাবস্থার জানতে পেরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গান্না ইউনিয়ন বিচিত্রা রাবেয়ার দুগ্ধপোষ্য শিশুকে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও খাবার পৌছে দিয়েছে। তবে এই সহায়তা পরিবারটির জন্য খবুই অপ্রতুল। বেঁচে থাকার জন্য তাদের সরকারী সহায়তা প্রয়োজন। রাবেয়া খাতুন জানান, “আমাগের ঘড়ডা যদি কেও ভাল করে দিত, আর কিছু নগদ টাকা পাইতাম তবে ৭ সন্তান নিয়ে বাঁচতে পারতাম। এ ব্যাপারে গান্না ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাছির উদ্দীন মালিথা জানান, এমন পরিবারের খোঁজ আমাকে কেও দেয়নি। কারণ আমি গান্না ইউনিয়নের প্রতিটি অসহায় দুস্থ পরিবারকে সরকারী কার্ড করে দিয়েছি। তিনি পরিবারটি খুজে বের করে আর্থিক সহায়তা করবেন বলে জানান।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY Raytahost