মো: ফিরোজ উদ্দিন, শেরপুর জেলা প্রতিনিধি: পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার ৬ নং পাঠাকাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুস ছালাম সরকার। তিনি বলেন, দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর সবার জীবনে আনন্দ নিয়ে আসে পবিত্র ঈদুল ফিতর। এই দিনটির জন্য সকল মুসলমানরা অধির আগ্রহে অপেক্ষার প্রহর গুনতে থাকে। যারা পুরো মাস প্রতিটি রোজা রেখেছে তাদের জন্য রমজানের ঈদ হলো অতি আনন্দের। এই রমজানের ঈদে যেন কেউ আনন্দ থেকে বঞ্চিত না হয় সে দিকে সকল বিত্তবানদের নজর রাখার অনুরোধ করেছেন। প্রতিটি গরীব অসহায় মানুষ যেন মনের আনন্দে ঈদ উদযাপন করতে পারে সে জন্য আমাদের সকলের উচিত সাধ্যমতো অসহায়দের পাশে দাঁড়ানো। তিনি অন্তরের অন্তস্তল থেকে ধন্যবাদ জানান নকলা-নালিতাবাড়ী সংসদীয় আসনের এমপি, সাবেক সফল কৃষিমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরীকে। তিনি ইতিমধ্যে গরীব অসহায়দের জামা কাপড় দিয়ে তাদের ঈদে নতুন জামা পড়ার অভাব ঘুচিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধুর কণ্যা শেখ হাসিনা আছে বলেই, আওয়ামী লীগ সরকার আছে বলেই সাধারণ জনগন আজ অভাব কি জিনিস দেখতে বুঝতে পারেনা, ঈদে নতুন জামা পড়তে পারে, অল্প টাকায় চাল,ডাল ইত্যাদি কিনতে পারে, বীনা টাকায় বই পেয়ে লেখাপড়া করতে পারে,কৃষকরা জমিতে ফসল ফলাতে বীনা টাকায় সব ধরনের বীজ পায়,সার পায় সর্বোপরি বাংলাদেশ গরীব দেশের গ্লানি থেকে মুক্তি পেয়েছে। তিনি বাংলাদেশের প্রতিটি কর্মজীবি মানুষকে নিরাপদে বাড়ি ফিরে পরিবারের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করার আহ্বান জানিয়েছেন।আ লহাজ্ব আব্দুস ছালাম সরকার নকলা উপজেলা৬  নং পাঠাকাটা ইউনিয়নের গোয়ালের কান্দা গ্রামের বাসিন্দা। একজন সাদা মনের মানুষ তিনি। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কা প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। সৎ এবং নিষ্ঠার সাথে প্রতিনিধিত্ব করে যাচ্ছেন। তিনি বর্তমানেন কলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি, পাঠাকাটা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ছিলেন।তিনি একজন বয়োজ্যেষ্ঠ চেয়ারম্যান এবং দক্ষ সংগঠকও বটে। তার যৌবনের শুরু থেকেই ছাত্র রাজনীতির মাধ্যমে সামাজিক সকল কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে এই শেষ বয়সেও জনসেবা করে যাচ্ছেন এবং দলকে সুসংগঠিত করে তুলছেন। তার মেয়াদের পূর্বেও দলীয় অনেক জনপ্রতিনিধি ছিলো, কিন্তু দলের প্রতি সেইসব জনপ্রতিনিধিদের তেমন কোন ভূমিকা দেখা যায়নি। কিন্তু বর্তমান চেয়ারম্যান তার আদর্শিকতার জায়গায় থেকেও দেখিয়ে দিচ্ছেন যে, ইচ্ছেশক্তি ও চেষ্টা থাকলে বিভিন্ন উপায়ে সফল হওয়া যায়। তিনি প্রতিদিন নিয়মিত ইউনিয়ন পরিষদে উপস্থিত হয়ে জনগণের সেবা দিয়ে থাকেন। জনগণ যেন কোন বিষয়ে হয়রানি না হয় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখেন। তিনি বাকি জীবন জনগণের সেবা করে যেতে চান